প্রশ্ন হলো, একমাত্র ত্যানা প্যাঁচানোর বিদ্যায় পারদর্শী এই ফেইসবুক প্রজন্মকে লইয়া আমরা কোথায় যাইব? কী করিব?

দীর্ঘ বক্তৃতা বা কোনো লেখা বা মিছিল-মিটিং করে যে বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছানো যায় না, সেই একই বার্তা একটি গান, কবিতা, নাটক বা নৃত্যের মাধ্যমে অনেক বেশি সহজে এবং দ্রুত মানুষের হৃদয়ে পৌঁছে দেয়া যায়।

আমাদের দেশ ও সমাজে প্রতিবাদ বিষয়টাই হারিয়ে গেছে প্রায়। অগ্রজ যারা বেঁচে আছেন, তাদের অনেকেই এখন গৃহকোণে। তাদের কোণঠাসা করে রেখেছে সমাজপতিরা। আর যারা গড্ডালিকা প্রবাহে ভাসছেন, তাদের মন মজে আছে পদ-পদকে।

“মাগুরায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।”

অনেক রোগীর জন্য আজাব হয়ে দেখা দেয় পটকার আওয়াজ। সবচেয়ে ক্ষতি হয় পাখিদের। আলোর রোশনাই দেখে আর গগনবিদারী আওয়াজে তারা ছোটাছুটি করে। পালাবার পথ খোঁজে।

রাজনীতিতে সুবিধাবাদ, দেশপ্রেমবর্জিত আখের গোছানোর যে প্রবণতা চলছে তা থেকে উত্তরণ ঘটাতে চাইলে অবশ্যই বর্তমান ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো যে সে পরিবর্তন করবে না তা আমরা স্বাধীনতা ...

অনলাইনে সংবাদপ্রাপ্তির বিপুল চাহিদা তৈরি হয়েছে। আর তাই অনলাইন সংবাদমাধ্যমের সম্পাদকীয় অবস্থান জনগণ এবং সমাজের কাছে উপস্থাপন করা জরুরি।

সুন্দর দেশ গড়তে নতুন প্রজন্মকে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার কথা বলেছেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী।