গেল বৃহস্পতিবার থেকে সুইফটের 'ইউ বিলং উইথ মি', 'লাভার', 'কারডিগান', 'স্টাইল', 'ইজ ইট ওভার নাউ?', 'দ্য ম্যান', 'মি' ইত্যাদি গানগুলো টিকটকে পাওয়া যাচ্ছে।

বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কোম্পানির একে অপরের পণ্য নকল করার সর্বশেষ উদাহরণ এটি। এর আগে একইভাবে ‘রিলস’ নামে টিকটকের মতো ভিডিও টুল চালু করেছিল ইনস্টাগ্রাম।

"তাদের চুপ করাতে ট্রলকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন।"

এখনও ফিচারটির প্রকাশ্য ঘোষণা না এলেও সাম্প্রতিক দিনগুলোয় বিষয়টি চিহ্নিত করেছেন ব্যবহারকারীরা।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ব্রাজিল, ইন্দোনেশিয়া, আয়ারল্যান্ড, কেনিয়া, মেক্সিকো ও মরক্কোর ১৫ জন টিনএজার নিয়ে গঠন হয়েছে এ কাউন্সিল।

এ বার্তাটিই বোঝায় “প্রটেক্টিং আমেরিকানস ফ্রম ফরেইন অ্যাডভারসারি কন্ট্রোলড অ্যাপলিকেশনস অ্যাক্ট” নামের আইনটি কোম্পানির জন্য কত বড় হুমকি।

টিকটকের কিছু কনটেন্ট, বিশেষ করে তথাকথিত ‘চ্যালেঞ্জগুলো’, অপ্রাপ্তবয়স্ক ও দুর্বল ব্যবহারকারীদের ঝুঁকিতে ফেলতে পারে।

বিলটি আইনে পরিণত হলে বাইটড্যান্সকে ছয় মাসের মধ্যে টিকটক বিক্রি করে দিতে হবে। আর এমন না করলে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অ্যাপ স্টোর ও ওয়েব হোস্টিং প্ল্যাটফর্মে নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়বে অ্যাপটি।