“এটি উভয় অপারেটরের জন্যই ইতিবাচক, কারণ এর মাধ্যমে তারা একে অপরের অবকাঠামো ব্যবহার করতে পারবে,” বলছেন পলক।

আগামীর বাংলাদেশকে ডিজিটাল বৈষম্যমুক্ত করে গড়ে তোলার বিষয়ে অনুষ্ঠানে আলোকপাত করা হয়।

জিপি, রবি ও রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিটক পেলেও বাংলালিংক অনুমোদন পায়নি।

“বিটিসিএলকে আমরা একটা স্মার্ট, লাভজনক ও দক্ষ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করব,” বলেন তিনি।

“আমাদের দেশে যারা আইটি ফ্রিল্যান্সার আছে, তাদের যথাযথ ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে উদ্যোক্তাতে পরিণত করতে হবে,” বলেন তিনি।

“২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশের যে স্বপ্ন প্রধানমন্ত্রী দেখেছেন, ‘জিরো ডিজিটাল ডিভাইড’ ক্যাম্পেইনসহ ই-কোয়ালিটি সেন্টার সেই লক্ষ্য পূরণে এক ধাপ এগিয়ে নেবে বাংলাদেশকে,” বলেন পলক।

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়তে বাংলাদেশের পাশে থাকার কথা জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা।

২০২১ সালের মাঝামাঝিতে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্ট্রারের কার্যক্রম শুরু হয়েছিল।