আঁটসাঁট লাইন-লেংথ, ছোট ছোট সুইং। কাইল মেয়ার্সের বোলিং বলতে এটুকুই। নেই তেমন গতি, আভাস থাকে না ব্যাটসম্যানের কোনো দুর্গতির। কিন্তু নিরীহ দর্শন সেই জেন্টল মিডিয়াম পেস বোলিংয়েই যেন চোখে সর্ষে ফুল দেখল ইং ...
দুই দলের ইনিংস অনুসরণ করল যেন একই পথ। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে যে যন্ত্রণা দিয়েছিল ইংল্যান্ড, সেই একই পীড়ায় পুড়ল ইংলিশরাও। লোয়ার অর্ডারদের অসাধারণ লড়াইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ আদায় করে নিল মহামূল্য লিড।
এনক্রুমা বনার ফিরে যাওয়ার সময়ও ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তিনশ রানের নিচে থামানোর সম্ভাবনা টিকে ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু স্বাগতিকদের হতাশ করে জশুয়া দা সিলভার সঙ্গে শতরানের জুটিতে দলকে চারশ রানের সংগ্রহ এনে দেন আলজ ...
হাতছানি দিচ্ছিল প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি। দূরত্ব তখন কেবল দুটি বাউন্ডারির। কিন্তু এই পথটুকুই আর পেরোতে পারেননি জশুয়া দা সিলভা। এত কাছে গিয়েও সেঞ্চুরি না পাওয়ায় হতাশা প্রকাশের ভাষা খুঁজে পাচ্ছেন না ওয়েস্ট ...