আগুনে ক্ষতির পরিমাণ এবং উৎস তদন্তের পর জানা যাবে, বলছে ফায়ার সার্ভিস।

দেশের অন্যতম বৃহৎ চিনি আমদানিকারক এ প্রতিষ্ঠান বলছে, অগ্নিকাণ্ডের প্রভাব যাতে বাজারে না পড়ে সেজন্য তাদের ‘সর্বোচ্চ চেষ্টা’ থাকবে।

পরিবেশবিদরা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে দূষণে বিপর্যস্ত কর্ণফুলী এমনিতেই মৃতপ্রায়। এবার পোড়া চিনির বর্জ্যে নদীর ‘সর্বনাশ’ হয়েছে।

পোড়া চিনির গলিত বর্জ্য কর্ণফুলীর পানিতে মিশে দূষণ ঘটাচ্ছে, সোমবার বিকাল থেকেই নদীর দুই তীরে ভেসে উঠছে মাছ ও বিভিন্ন জলজ প্রাণী।

“গুদামটির ওপরের অংশে বিভিন্ন পকেটে এখনও আগুন রয়ে গেছে। ওইসব আগুন নেভানোর জন্য আমাদের টিম কাজ করছে,” বলেন ফায়ার সার্ভিসের একজন কর্মকর্তা।

দূষণ কবলিত এ নদীতে এমনিতে বড় মাছ মেলে না। কিন্তু বুধবার সকাল থেকে নদীর দুই তীরে মাছ ভেসে উঠতে দেখে কয়েকশ মানুষ মাছ ধরতে নেমে পড়ে।

খাতুনগঞ্জ-চাক্তাইয়ের ব্যবসায়ীরা বলছেন, মঙ্গলবার পাইকারিতে বস্তাপ্রতি চিনির দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

গুদামের আগুন নেভাতে মঙ্গলবার রাতে নতুন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করতে চায় ফায়ার সার্ভিস।