চলমান আবহাওয়ার কারণে সবচেয়ে শোচনীয় পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছেন শহরের চাঁচড়া মৎস্যপল্লীর হ্যাচারি মালিকরা।
চাষি
এসব গাছ থেকে প্রায় কোটি টাকার পেঁপে উৎপাদন হত বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, এ বছর জেলায় ১৩ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন লালমি উৎপাদন হয়েছে।
নাটোর জেলায় মোট ৮৮ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের বীজের চাষ হলেও সিংহভাগই হয়েছে (৬৫ হেক্টর) নলডাঙ্গায়।
এ বছর উপজেলায় ১৩২ শতক জমিতে লেটুস পাতার চাষ হয়েছে।
এ মৌসুমে দুবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়।
এবারের লক্ষ্যমাত্রা ৮০ হাজার টন হলেও চাষিরা আশা করছেন লক্ষাধিক টন মুড়িকাটা পেঁয়াজ উৎপাদনের।
ফলটি দেখতে বাঙ্গির মতো হলেও ভেতরটা তরমুজের মতো টকটকে লাল এবং মিষ্টি বেশি। প্রতিটির ওজন প্রায় আড়াই থেকে তিন কেজি।