এ জেলায় সপ্তাহে গড়ে প্রায় দুটি এ ধরনের দুর্ঘটনা হয়। প্রাণহানির পাশাপাশি সম্পদেরও ক্ষতি হচ্ছে, বলছে ফায়ার সার্ভিসের তথ্য।

ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।

মধ্যরাতের ঠিক আগে নগরীর এমবাকাসি এলাকায় একটি গ্যাস রিফিলিং কোম্পানিতে বিস্ফোরণের এ ঘটনা ঘটে।

চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম বলেন, “এখানে থাকা দগ্ধদের অবস্থাই আশঙ্কাজনক। সবার শ্বাসনালী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।“

সাহিদা বেগমের শরীরের ৫৩ শতাংশ, নবী হোসেনের ২২ ও আলী হোসেনের ২০ শতাংশ এবং সুলতান মিয়ার ৪ শতাংশ পুড়ে গেছে৷

গত ৩ নভেম্বর রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার আখাউবো বাজার এলাকার এক বাসায় ওই বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হন।

হাসপাতালের আবাসিক সার্জন তরিকুল ইসলাম জানান, দগ্ধদের চার জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক৷

গত রোববার রাতে জুরাইনে গ্যাসের লিকেজ থেকে আগুনে পাঁচ দগ্ধ হয়েছিলেন।