ফায়ার সার্ভিসের বাগেরহাট ও ফকিরহাটের ছয়টি ইউনিটের প্রায় আড়াই ঘণ্টা চেষ্টায় আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে।

বেলা সোয়া ১টার দিকে লাগা এ আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে ফায়ার সার্ভিস।

ওসি বলেন, ড্রামটিতে ডায়িং কারখানায় ব্যবহৃত রাসায়নিক রাখা ছিল বলে জানিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ।

“কারখানাটিতে ২৫ থেকে ৩০ জন শ্রমিক কাজ করছিল। হঠাৎ বৈদ্যুতিক তারে আগুন জ্বলতে দেখে দৌঁড়ে বের হয়ে যায়।”

এসব ঘটনায় কেউ হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

এতে প্রায় ২২ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে কারখানাটির মালিক দাবি করেছেন।

গোটা বিশ্বে ইভি যানের চাহিদা বাড়লেও যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের মতো গুরুত্বপূর্ণ বাজারে দেখা গেছে উল্টো চিত্র। এমনকি এ খাত থেকে অনুমান করা আর্থিক লাভও আসছে না।

কারখানার শ্রমিক আরাফাত হোসেন বলেন, “সব কারখানায় ন্যূনতম বেতন ১২ হাজার ৫০০ টাকা দেওয়া হলেও আমাদের দিচ্ছে না।”