এর আগে ইপিএ নিয়ে যৌথ সমীক্ষা হয়েছে, ডিসেম্বরে তা দুদেশের সরকার অনুমোদনও করেছে।

চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জন্য নতুন প্রণোদনার হার ঠিক করেছে সরকার।

বাংলাদেশের উন্নয়নে সহায়তার জন্য ইউরোপের জোটটি এ সুবিধা দেবে বলে আশা শেখ হাসিনার।

বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলোর বাধাহীন ও টেকসইভাবে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে পৌঁছানোর পথে সহায়তা করতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।

সাম্প্রতিক ও সম্ভাব্য ঋণ গ্রহণ ও চুক্তি বিশ্লেষণের ভিত্তিতে তৈরি ইআরডির এক প্রতিবেদন বলছে, উচ্চ সুদহারের ঋণের পথে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের শ্রম খাতে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি হয়েছে বলে জানান মহাপরিচালক জুস্ট কোর্তে।