আমার স্কুল

একটি কমলা-লাল বিদ্যালয়ের গল্প
২০০৩ সালে ওয়াহিদুল হক ও সন্‌জীদা খাতুনের অনেক বছরের পরিশ্রমের ফলে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়।
মৌলভীর মেয়ের স্কুলযাত্রা
আব্বা আড়াইসিধা কামিল মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন। আমি হলাম তার কনিষ্ঠ সন্তান। আব্বার কোল আমার পড়তে বসার চেয়ার-টেবিল। খুব ছোট থাকতে অনেককিছু মুখে মুখেই মুখস্থ করিয়েছিলেন।
মহামারীতে স্কুল ও আমার ‘অল-রাউন্ডার স্যার’
২০২০ সালে কালো মেঘের মতো ঘনিয়ে আসে করোনাভাইরাস। ওই বছরের ১৭ মার্চ বন্ধ হয়ে যায় আমাদের স্কুল। তখন যে কী দুঃখ হয়েছিল!
পদ্মায় বিলীন এক স্কুল ও তার শিক্ষকের গল্প
কুষ্টিয়া সদর থানার হাটশহরিপুর ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের অন্তর্গত এই চরভবানীপুর গ্রাম। শিক্ষার উপকরণ বলতে তখন এখানে মাত্র একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ছিল যার নাম ‘চরভবানীপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়’।
স্কুল থেকে বিদায় নেওয়ার দিন
আমার বিদ্যালয়ের নাম শাহবাজপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়। এটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
আমার স্কুল যে কারণে প্রিয়
আমার স্কুলের নাম নজরুল শিক্ষালয়। এটি রাজধানী ঢাকার মগবাজারে অবস্থিত ৫০ বছরের বেশি পুরনো একটি স্কুল।
স্কুলের সেই প্রথম দিন
নিজের মধ‍্যে একটু ভয় কাজ করছিলো, কারণ নতুন স্কুলের নতুন বন্ধুরা কেমন হবে, শিক্ষকরা কেমন হবেন? কিন্তু নিজের মধ‍্যে আবার আনন্দও কাজ করছিলো।
ক্লাসে ফার্স্ট বয় হওয়ার আগের গল্প
এবার কঠোর পরিশ্রম করতে লাগলাম। পড়া মুখস্থ করে খাতায় লিখতে লাগলাম। এভাবে কয়েকটা খাতা ক’দিনের মধ্যেই শেষ করে ফেললাম। কলমও শেষ হলো পাঁচ-ছয়টা। এবার মনে খুশি নেই, কারণ প্রতিবার চেষ্টা করেও ফার্স্ট হতে পারি ...