আহত চারজনের মধ্যে নিহতের বড় ভাই ওমান প্রবাসী মো. আব্দুল্লাহ (৫৭) এবং অপর ভাই দুবাই প্রবাসী ছয়ফুল্লাহ (৬০) সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
আটক
ঈদের দিন বিকালের এ ঘটনার সময় হতাহতরা টার্মিনালের পন্টুনে ছিলেন।
বাসটি এক পর্যায়ে মহাসড়কের দেওহাটা পুলিশ ফাঁড়ির চেকপোস্ট ভেঙে চলে যায়। এ সময় দায়িত্বরত এক পুলিশ সদস্য বাসটি লক্ষ্য করে গুলি করেন।
পুলিশ জানায়, মাদকের টাকার জন্য বিভিন্ন সময় মা-বাবাকে মারধর করতেন কাউসার।
পুলিশ বলছে, ইউপি চেয়ারম্যান একরার হোসেনের ভাই রানা, ভাতিজা রাজীব হোসেন ও ঘনিষ্ট শামীম মিয়াসহ জড়িত বাকিরা পালিয়ে গেছে।
পুলিশ জানায়, শনিবার মধ্যরাতে ঘুমন্ত বাবাকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে আহত করে পালিয়ে যায় ছেলে।
যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে, তারা কার ছত্রছায়ায় আছে, তাদের রাজনৈতিক পরিচয় কী- এসব বিবেচনা করা হয় না। অভিযোগের ভিত্তিতে রাজধানীতে ৩৮ কিশোরকে আটকের পর সাংবাদিকদের এসব বলেছেন র্যাব-১-এর কর্মকর্তারা।
ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর অভিযান চালিয়ে তাদের আটকের কথা জানিয়েছে র্যাব।