“ভবিষ্যতে চাঁদ, মঙ্গল গ্রহ বা এর দূরের মিশনগুলোর প্রস্তুতি হিসেবে মহাকাশ স্টেশনে দুইশ’র বেশি বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত নমুনা পরীক্ষা করবে নভোচারী দলটি। আর এর সুফল পৃথিবীর মানুষ পাবেন।”
নভোচারিরা বিভিন্ন পরীক্ষা চালানো, পৃথিবীর ছবি তোলা ও নিজ দেশের স্কুলপড়ুয়া শিশুদের সঙ্গে চ্যাটিংয়ের পাশাপাশি মহাকাশের ওজনশূন্য পরিবেশের বিভিন্ন কার্যক্রম দেখাবেন।
২০৩০ সাল পর্যন্ত মহাকাশ স্টেশনে নিজেদের কার্যক্রম চালিয়ে যেতে একমত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, কানাডা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা ‘ইএসএ’র সদস্যভুক্ত দেশগুলো।