০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
শুক্রবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন পুলিশ সুপার সৈয়দ রফিকুল ইসলাম।
পুলিশ সুপার মোছা. শামিমা পারভীন সাংবাদিকদের বলেন, “সকাল ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে মন্দিরের ভিতর ঢুকে কয়েকটি প্রতিমার মুখের কিছু অংশ ভাঙা হয়।”
১ অক্টোবর রাতে সুজানগর পৌরসভার মানিকদীর পালপাড়ায় এবং ২৮ সেপ্টেম্বর পৌরসভার নীশিপাড়া দুর্গা মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
গুরুত্বপূর্ণ চিহ্নিত ১৫ হাজার ৩২ টি মণ্ডপে রোববার থেকে এবং বাকিগুলোতে মঙ্গলবার আনসার-ভিডিপি সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।
পূজামণ্ডপগুলোতে অপ্রীতিকর যে কোনো ঘটনা প্রতিরোধে ‘সমন্বয়ক’ হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদককে।
ভোরে ওই যুবক মন্দিরে ঢুকে তিনটি প্রতিমা ভাঙচুর করেন বলে দাবি পুলিশের।
পুলিশ বলছে, তাদের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হলে সঞ্জিতের বাবা ফরিদপুর জেলা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাকে ছেলে বলে দাবি করেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তি জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে নিজেকে ভারতীয় নাগরিক পরিচয় দেন।