১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৫ ফাল্গুন ১৪৩১
উচ্চকক্ষের আসন পাওয়ার যোগ্যতা মোট প্রাপ্ত ভোটের ৩ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
নির্বাচন ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে ১৫০টির মত সংস্কার সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন সংস্কার কমিশন প্রধান।
‘ভাঙা’ নির্বাচন ব্যবস্থাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক করার পাশাপাশি সব অংশীজনকে দায়বদ্ধতার মধ্যে আনতে প্রায় ১৫০ সুপারিশ রেখেছে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। বুধবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে কমিশন তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
“নির্বাচনি হাওয়া বইতে শুরু করেছে। এগুলো ঠেকিয়ে আবার বহুরূপে, ভিন্নরূপে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে ক্ষমতায় থাকার পায়চারি করলে চলবে না,” বলেন তিনি।
নতুন নির্বাচন কমিশনের মতামতও নিয়েছে সংস্কার কমিশন।
“নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য জরুরি সংস্কারের বিষয়টিও বিবেচনায় নিতে হবে এবং সংস্কারের জন্য যৌক্তিক সময় দেওয়া উচিৎ।”
কমনওয়েলথের প্রতিনিধি দলের ছয় সদস্য মঙ্গলবার নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে হবে তাদের।