২৫ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২
বিবৃতিতে বলা হয়, “পুলিশ দ্বারা সুরক্ষিত ও বেষ্টিত থাকার পরিবর্তে তাকে ক্যামেরায় সর্বসম্মুখে নানাবিধ প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় যা তার মানসিক অবস্থাকে আরও নাজুক করে তোলে।”
কক্ষের ভেতরে ওয়ারড্রোবের ড্রয়ারে কাপড়ে মোড়ানো ছিল তিন বছরের শিশুটির লাশ।
বিচ পয়েন্টে একই এলাকার ১০-১৫ জন শিশু মিলে খেলতে যায়। খেলাধুলার এক পর্যায়ে তারা সাগরে গোসলে নামে।
হাতীবান্ধা ফায়ার সার্ভিসকে সংবাদ দিলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা কয়েক ঘণ্টা চেষ্টা করেও তার কোনো খোঁজ না পেয়ে ফিরে যান।
বুধবার দুপুরে ছেলেকে ঘরে ঘুম পাড়িয়ে রেখে টিউবওয়েলে গোসল করতে যান মা মাধুরী বিশ্বাস।
ঈদের ছুটি শেষে ২৯ জুন বিকালে শিশুটিকে মাদ্রাসায় রেখে আসার পর সন্ধ্যায় নিখোঁজ হয় বলে জানান স্বজনরা।
ড্রেনের ঢাকনা খুলে ফেলায় শিশুটি সেখানে পড়ে যেতে পারে বলে স্থানীয়রা ধারণা করলেও তা মানতে রাজি নন সিডিএর জলাবদ্ধতা প্রকল্পের পরিচালক।