২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
নবম ও দশম শ্রেণিতে উচ্চতর গণিত ও উচ্চতর বিজ্ঞান আবশ্যিক রেখে অন্যান্য বিষয় ঐচ্ছিক করে দেওয়া হবে পরবর্তী লক্ষ্য, বলেন তিনি।
যারা ২০২৫ সালে দশম শ্রেণিতে উঠবেন তাদের বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বেছে নিতে হবে; পড়ালেখা হবে শিক্ষাক্রম ২০১২ অনুযায়ী।
“আশা করি সকল মহল ও শিক্ষাবিদদের পরামর্শে শিক্ষাক্রমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে পরবর্তীতে আরও সংস্কার সম্ভব হবে,” বলেন তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষাউপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ ইতোমধ্যে চলমান শিক্ষাক্রম গুটিয়ে নিয়ে পুরনো পদ্ধতিতে ফিরে যাওয়ার আভাস দিয়েছেন।
“এই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। কীভাবে আমরা আগে শিক্ষাক্রমে ফিরে যাব সেটা পর্যালোচনা হচ্ছে।"
এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সরকারের আদেশ ছাড়া আমরা এ সিদ্ধান্ত নিতে পারি না।”
প্রতিটি বিষয়ের ‘মূল্যায়ন নির্দেশনা’ মূল্যায়নের আগের দিনে নৈপুণ্য অ্যাপের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নিজস্ব আইডিতে পাঠানো হয়। সেখান থেকেই ফাঁস হয়েছে প্রশ্ন।
শিক্ষার্থীদের শিখনকালীন মূল্যায়ন ও পাবলিক পরীক্ষার মূল্যায়নের ফলাফল আলাদাভাবে ফলাফল পত্রে (রিপোর্ট কার্ড) লেখা থাকবে।