১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
গত ১৫ সেপ্টেম্বর কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ডিমের ‘যৌক্তিক দাম’ নির্ধারণ করে দেয়।
আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান জানায়, ভারত থেকে প্রতিটি ডিম কেনা হয়েছে পাঁচ টাকা ১৬ পয়সা দরে।
খামারিদের শঙ্কা, আমদানির কারণে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের খামার বন্ধ হয়ে বিপাকে পড়বে দেশ। তারা খাবার ও বাচ্চার দর স্থিতিশীল রাখার ওপর জোর দিচ্ছে।
আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এ প্রক্রিয়া সারতে হবে।
বন্দরে শুল্কসহ ডিমের দাম পড়েছে সাড়ে ৭ টাকার মত। এর সঙ্গে গুদাম ভাড়া, এলসি খরচ, ট্রাক ভাড়া যোগ হবে। আমদানিকারকরা বলছেন, গড়ে ১০ শতাংশ ডিম নষ্টও হয়।
আমদানির কারণে দেশের মুরগি তো ডিম পাড়া বন্ধ রাখবে না। আমদানি করা হলে উদ্বৃত্ত সরবরাহের সৃষ্টি হবে এবং দাম কমবে। তবে হিসাবে ভুল করা চলবে না। স্থানীয় ডিম উৎপাদনে ধস নামার মতো করে আমদানি বহাল রাখা যাবে না নিশ্চয়ই।
খামারিরা বলছেন, আমদানি করে বাজার নিয়ন্ত্রণের চিন্তা ভুল। খাবার ও বাচ্চার দাম নিয়ন্ত্রণের তাগিদ দিয়েছেন তারা।
ঢাকায় এখন প্রতি ডজন ডিম কিনতে ভোক্তাদের খরচ করতে হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা।