অ্যামাজনের সাবেক প্রধান দাবি করেন, পৃথিবী এক সময় ভ্রমণের স্থানে পরিণত হবে। অনেকটা যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল পার্কগুলোর মতো। সব উৎপাদনের কাজ মহাকাশেই হবে। শ্রমিকদের হয়তো কখনও কখনও পৃষ্ঠে সফরের অনুমতি থাকবে।
সে ভবিষ্যতে মানুষ মহাকাশেই জন্ম নেবে এবং পরবর্তীতে পৃথিবীতে আসবে। “ঠিক যেভাবে আপনি ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কে ঘুরতে যান।” – বলেছেন বেজোস।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন বলছে, নিজের ভাসমান মহাকাশ শহরের স্বপ্ন সম্পর্কেও জানিয়েছেন ব্লু অরিজিন প্রধান বেজোস। তার হিসেবে ভাসমান সে শহরে নদী, বনাঞ্চল এবং পশু-প্রাণীর দেখা মিলবে।
“কয়েক শতাব্দী পর, মানুষ মহাকাশেই জন্ম নেবে, সেটাই হবে তাদের প্রথম বাড়ি। তারা এই কলোনিগুলোতে জন্ম নেবে, বসবাস করবে কলোনিগুলোতে, তারপর তারা পৃথিবীতে ঘুরতে আসবে।” – বলেন বেজোস।
তিনি আরও জানান, দূরবর্তী গ্রহতে কলোনি তৈরির তুলনায় ভবিষ্যতে ভাসমান শহরে কলোনি গড়ে ওঠার সম্ভাবনা বেশি। তবে, অ্যামাজন সে ভাসমান শহর বানাবে কি না, সে ব্যাপারে কিছু বলেননি বেজোস।