বার্তাসংস্থা রয়টার্স বলছে, হ্যাকিংয়ের ঘটনা ঘটেছে শনিবার। হ্যাকিংয়ের খবর নিশ্চিত করেছেন এফবিআই ও সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। এফবিআইয়ের ইমেইল অ্যাড্রেস থেকে ভুয়া ইমেইল পাঠানোর বিষয়টি স্বীকার করেছে সংস্থাটি।
হ্যাকিংয়ের শিকার যন্ত্রাংশ “ঘটনা উদঘাটনের পর দ্রুতগতিতে অফলাইনে নিয়ে যাওয়া”র কথা জানিয়েছে এফবিআই। তবে সংস্থাটি বলছে, এটি “এখনও একটি চলমান তদন্ত”।
সাইবার নিরাপত্তাবিষয়ক সংস্থা ‘স্প্যামহস প্রজেক্ট’ টুইট করে জানিয়েছে, এফবিআইয়ের ইমেইল সিস্টেম হ্যাক করে কয়েক হাজার ইমেইল পাঠিয়েছে হ্যাকার। চমকপ্রদ বিষয় হচ্ছে, ইমেইলের প্রাপকদের আসন্ন সাইবার হামলা সম্পর্কেই সতর্ক করেছে হ্যাকার।
এফবিআইয়ের স্বীকৃত ইমেইল অ্যাড্রেস থেকে হ্যাকারদের পাঠানো ভুয়া ইমেইলের স্ক্রিনশট টুইটারে পোস্ট করেছে স্প্যামহস। ইমেইলের সাবজেক্ট লাইনটি ছিল, “আর্জেন্ট: থ্রেট অ্যাক্টর ইন দ্য সিস্টেম।
রয়টার্স বলছে, ইমেইল দেখে মনে হয়েছে, ডিপার্টমেন্ট অফ হোমল্যাল্ড সিকিউরিটির পক্ষ থেকে স্বাক্ষর করা হয়েছে ইমেইলের শেষে। তবে এফবিআই কাজ করে ডিপার্টমেন্ট অফ জাস্টিস বা মার্কিন বিচারবিভাগের অধীনে।
এফবিআই হ্যাকিংয়ের শিকার হয়েছে বলে শনিবারেই খবর প্রকাশ করেছিল ব্লুমবার্গ। ওই খবরের পরপরই হ্যাকিংয়ের ঘটনা সম্পর্কে এফবিআই ও সংশ্লিষ্ট সাইবার নিরাপত্তা সংস্থাগুলো অবহিত আছে বলে বিবৃতি দিয়েছে সংস্থাটি।