কোনো অনুসারীকে এভাবে নিরবে সরাতে চাইলে টুইটার ব্যবহারকারীদের নিজ প্রোফাইল থেকে ফলোয়ার ট্যাবে যেতে হবে। এরপর ক্লিক করতে হবে ওই অনুসারীর নামের পাশে থাকা তিনটি ডট চিহ্নিত মেনুতে। এরপর নির্বাচন করে দিতে হবে ‘রিমুভ দিস ফলোয়ার’ অপশনটি।
এর মাধ্যমে প্ল্যাটফর্মে হয়রানি কমাতে চাইছে টুইটার। অনেক সময় কোনো ব্যবহারকারীকে ব্লক করলে দেখা যায়, তার বন্ধুরা বা সে নিজেই দ্বিতীয় কোনো অ্যাকউন্ট থেকে আক্রমণ করে বসেছে। এনগ্যাজেটের প্রতিবেদন বলছে, এর পরিবর্তে নিরবে তাদেরকে বাদ দিলে সে আশঙ্কা অনেকটাই কমে আসে।
তবে, এভাবে বাদ পড়া অনুসারীরা ‘পাবলিক টুইট’ ঠিক-ই দেখতে পাবেন। সেটি থেকেও তাদের বাদ দিতে চাইলে শেস পর্যন্ত ব্লকের বিকল্প নেই।
টুইটার বর্তমানে ‘সেইফটি মোড’ নামে নতুন এক ফিচারও পরীক্ষা করছে। ফিচারটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ‘সম্ভাব্য ক্ষতিকর ভাষা’ বাদ দিতে পারবেন। এ ছাড়াও প্রতিত্তর বাছাই ও সীমিত করে দেওয়ারও নতুন নতুন রাস্তা খুঁজছে মাইক্রোব্লগিং সাইটটি। প্রতিষ্ঠানটি যে হয়রানি প্রতিরোধকে বড় মাপে প্রাধান্য দিচ্ছে, গোটা বিষয়টি সে দিকেই ইঙ্গিত করছে।