‘এক্সএমএম-নিউটন’ নামের স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা তারার বাইরের বায়ুমণ্ডল থেকে এক্স-রে নির্গমন দেখতে পান, যা মূলত অ্যাস্ট্রোস্ফিয়ার নামে পরিচিত।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, কোনো কারণে যদি এখন বিটকয়েনকে নগদ অর্থে রূপান্তরিত করতে হয় টেসলার, তাহলেও হাতে একশ’ কোটি ডলারের মতো লাভ আসবে এ বিনিয়োগ থেকে।
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে দামি এ গাড়ি নির্মাতা নিজেদের প্রথম প্রান্তিকের শেষ নাগাদ দেড়শ’ কোটি ডলার বিটকয়েনে বিনিয়োগ করার খবর জানিয়েছিল। প্রান্তিক চলাকালে নিজেদের বিনিয়োগ ১০ শতাংশ কমিয়েছিল টেসলা।
ডিজিটাল সম্পদ বিক্রি থেকে ২৭ কোটি ২০ লাখ ডলার এসেছে টেসলার যার মধ্যে দশ কোটি এক লাখকে “ইতিবাচক প্রভাব” হিসেবে দেখছে প্রতিষ্ঠানটি।
টেসলা আরও জানিয়েছে, মার্চের আগের তিন মাস বিটকয়েন সংক্রান্ত বিনিয়োগে মন্দাজনিত ক্ষতি হয়েছে দুই কোটি ৭০ লাখ ডলারের।