আগামীল্যাবস জানিয়েছে, প্রায় ৪০ মিনিটের অ্যানিমেশনটিতে উঠে এসেছে শেখ মুজিবুর রহমানের ছেলেবেলা, বাংলার মাটি ও মানুষের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে উঠা, তার মন ও চারপাশের জগতের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ার মতো বিষয়গুলো।
আগামীল্যাবস বলছে, আগামী প্রজন্ম তথা আজকের শিশু-কিশোর-তরুণসহ সবার কাছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও দর্শন অ্যানিমেশনের মাধ্যমে সহজে বোধগম্য করে উপস্থাপন করাটাই এই চলচ্চিত্রের মূল লক্ষ্য।
গত বছরের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে অ্যানিমেশন চলচ্চিত্রটির প্রথম ২২ মিনিট সম্প্রচারিত হয় একুশে টিভিতে। সেটিরই ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালের ১৭-ই মার্চে সম্প্রচারিত হবে ৪০ মিনিট দৈর্ঘ্যের এ অ্যানিমেশনটি।
অ্যানিমেশনে গতানুগতিক পারিবারিক নিয়মের বাইরে গিয়ে মানব সেবার কাজের ক্ষেত্রে তার বাবা মায়ের প্রবল সমর্থনের বিষয়টি উঠে এসেছে।
আগামীল্যাবস বলছে, সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে বঙ্গবন্ধুর প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা নিবেদনে চলচ্চিত্রটি তৈরি করেছেন তারা।
অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্রটির পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক ড. মোঃ হানিফ সিদ্দিকী। কাহিনী সম্পাদনা করেছেন আগামীল্যাবসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং চলচ্চিত্রটির প্রযোজক তসলিমা খানম, লেখক রুদ্র সাইফুল, এবং সানজিদা শারমিন প্রমি।
অ্যানিমেশনের জটিল প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দিয়েছেন একঝাঁক তরুণ অ্যানিমেটর ও চিত্রশিল্পী। কণ্ঠ দিয়েছেন নাট্যকলার সঙ্গে সম্পৃক্ত একঝাঁক তরুণ অভিনয় শিল্পী। সঙ্গীত পরিচালনা ও শব্দ কৌশলের দায়িত্ব পালন করেছেন পৃথ্বিরাজ রঞ্জন নাথ।