“জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৈশ্বিক উষ্ণতা বেড়ে যাওয়ার মানে দাঁড়ায়, ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গুর মতো রোগের জীবাণু অনেক দেশে ছড়িয়ে যেতে পারে।”
শুক্রবার ওই ব্লগ পোস্টটি প্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। করোনাভাইরাস বাস্তবতায় গোটা বিশ্বেই ক্লাউড-ভিত্তিক প্রক্রিয়ায় চলছে কাজ, মিটিং হচ্ছে অনলাইনে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কাজ চলছে দূর থেকেই।
প্রতিষেধক দেওয়া সম্পন্ন হতে এ বছরের প্রায় পুরোটা সময় পার হয়ে যেতে পারে। সহসাই খুলছে না অফিস।
রয়টার্স উল্লেখ করেছে, স্পটিফাইয়ের পদক্ষেপ ব্যতিক্রম কিছু নয়। টুইটার, ফেইসবুকের মতো বহু প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান দূর-থেকে-কাজ প্রক্রিয়ায় চলছে বহুদিন ধরেই। এর মধ্যে সেলসফোর্স ডটকম এবং টুইটার ইনকর্পোরেটেড হাইব্রিড বা স্থায়ীভাবে বাসা-থেকে-কাজ অবলম্বন করেছে।
আপাতত বিশ্বব্যাপী নিজেদের কার্যালয় মূল্যায়ন করছে স্পটিফাই। মহামারীর সময়ে পেইড সাবস্ক্রাইবার বেড়েছে সেবাটির। চতুর্থ প্রান্তিকে স্পটিফাইয়ের সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা ১৫ কোটি ৫০ লাখ ছুঁয়েছে।