প্রযুক্তি সাইট ভার্জের প্রতিবেদন বলছে, বিতর্কিত তথ্যের ভিডিওটি অন্য গ্রাহক ফের শেয়ার করতে গেলেও সতর্কবার্তায় জানানো হবে তথ্যের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
অ্যাপটির নতুন নিরাপত্তা ফিচারের মাধ্যমে সতর্ক বার্তায় বলা হবে, “সতর্কতা: যাচাইবিহীন কনটেন্টের জন্য ভিডিওতি চিহ্নিত করা হয়েছে।” এই সতর্কবার্তার মানে হচ্ছে, কনটেন্টের সত্যতা যাচাই করার চেষ্টা করেও সত্য বা মিথ্য যাচাই করতে পারেননি যাচাইকারীরা।
ইতোমধ্যেই যাচাইবিহীন কিছু ভিডিওর বিস্তৃতি আটকে দিয়েছে টিকটক। তবে, এর আগে জনসাধারণের কাছে উন্মুক্ত ছিল না এই সতর্কবার্তা। ভিডিওতে লেবেল জুড়ে দিলে নির্মাতাকে বার্তা দিয়ে জানাবে টিকটক।
কোনো গ্রাহক লেবেলযুক্ত ভিডিও ফের শেয়ার করতে গেলেও তাকে সতর্ক করবে ক্ষুদ্র ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটি।
প্রতিদিন কতো সংখ্যক ভিডিও টিকটক যাচাই করে এবং কীভাবে এই ভিডিওগুলো বাছাই করা হয়, সে বিষয়ে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি প্রতিষ্ঠানটি। যদিও, প্রতিষ্ঠানের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, সাধারণত নির্বাচন, টিকা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ের ভিডিওগুলোর সত্যতা যাচাই করা হয়। টিকটকের ভুয়া তথ্য নীতিমালা না মানলে ভিডিওটি সরাসরি সরিয়ে ফেলা হয়।
এর আগে একই ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে অন্যান্য সামাজিক মাধ্যম। কোভিড-১৯ বা সেকেলে প্রতিবেদন শেয়ারের ক্ষেত্রে সতর্ক করছে ফেইসবুক। সম্ভাব্য ভুয়া তথ্য রিটুইটের ক্ষেত্রে সতর্কবার্তা দিচ্ছে টুইটার।