‘এক্সএমএম-নিউটন’ নামের স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা তারার বাইরের বায়ুমণ্ডল থেকে এক্স-রে নির্গমন দেখতে পান, যা মূলত অ্যাস্ট্রোস্ফিয়ার নামে পরিচিত।
রয়টার্স এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, যে অঞ্চলগুলোতে আকাশপথে ট্রাফিক কম, সে অঞ্চলগুলোতে স্বয়ংক্রিয় ড্রোন উড়াতে দেবে এফএএ। এ ছাড়াও এফএএ বলছে, এভাবে যে ড্রোনগুলো উড়বে, সেগুলো চারশ’ ফিটের উপরে যেতে পারবে না।
ফেডারেল সংস্থাটি জানিয়েছে, আমেরিকান রোবোটিকস ‘দৃষ্টিসীমার বাইরে’ মূল্যায়নে ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ ডেটা সরবরাহ করবে, অফসাইট অবস্থান থেকে।
“সবমিলিয়ে এ কার্যক্রম পরিবেশগত প্রভাব কমাতে পারবে, কারণ উল্লেখযোগ্যভাবে বড় আকারের মানুষ চালিত আকাশযানের বদলে কোনো যাত্রী বা ক্রু ছাড়া ছোট আকাশযান চালাবে তারা।” – বলছে এফএএ।
বিষয়টিকে ড্রোন শিল্পের চূড়ান্ত মাইলফলক ঘোষণা করে আমেরিকান রোবোটিকস জানিয়েছে, এই সম্মতি তাদের স্কাউট প্রক্রিয়াকে প্রথম এমন ড্রোন প্রযুক্তিতে পরিণত করছে যা মানুষ পরিচালককে সাইটে রাখার খরচ বাঁচিয়ে তাদেরকে পরিচালনা অব্যাহত রাখতে দেবে।