মাস্কের কিছু নিকট বন্ধু এবং সহযোগীর ভাষ্যে, “মাস্ক ‘লোন স্টার স্টেটে’ চলে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন বলে তাদের জানিয়েছেন।”
এক প্রতিবেদনে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি জানিয়েছে, মাস্ককে ভালোমত চিনেন এবং টেক্সাসে চলে যাওয়ার পরিকল্পনাগুলো সম্পর্কে জানেন এমন ব্যাক্তিরাও জানেন না, মাস্ক আসলে কোথায় থাকেন। কারণ, এই তথ্যগুলো গোপন রাখতে চান টেসলা প্রধান।
চলতি বছরে মে মাসে মাস্ক জানিয়েছেন, তিনি নিজের সব বাড়ি বিক্রি করছেন এবং ক্যালিফোর্নিয়ার সম্পত্তিও তালিকাভুক্ত করেছেন।
সিএনবিসি’র প্রতিবেদন আরও জানিয়েছে, অক্টোবর পর্যন্ত কর প্রদানের আগে দুই হাজার কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের শেয়ার পুরস্কার পেয়েছেন মাস্ক।
গত মাসে মাইক্রোসফট সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসকে টপকে বিশ্বের শীর্ষ ধনীর তালিকায় দ্বিতীয় স্থান দখল করেছেন টেসলা প্রধান।
এ বছরের জানুয়ারি মাস থেকে নিজের মোট সম্পদে ১০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের বেশি যোগ করেছেন ৪৯ বছর বয়সী এই ধনকুবের, যা বিশ্বের শীর্ষ পাঁচশ’ ধনী ব্যক্তির মধ্যে সবচেয়ে দ্রুত বেড়েছে।
টেক্সাসে বসবাসের পরিকল্পনা অর্থবহ মনে হচ্ছে কারণ, কোনো আয়কর নেই অঙ্গরাজ্যটিতে। অন্যদিকে, ক্যালিফোর্নিয়া হচ্ছে দেশটির সর্বোচ্চ আয়কর অঞ্চল।
টেসলা এবং বোরিং কোম্পানির কার্যক্রম থাকায় প্রায়ই টেক্সাসে যেতে হয় মাস্ক’কে। এ ছাড়াও ২০০৩ সাল থেকেই অঙ্গরাজ্যটিতে স্পেসএক্সের সক্রিয় কার্যক্রম চলছে।