টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গেটস বলেছেন, “গ্রীষ্মের মধ্যে অনেক কিছু স্বাভাবিক হবে, এমন সম্ভাবনা অনেক বেশি। যদি টিকার অনুমোদন দ্রুতই আসে।”
ফাইজার এবং মডার্নার দুইটি টিকা ইতোমধ্যেই ৯০ শতাংশ কার্যকরি ফল দিয়েছে এবং জরুরি অবস্থায় প্রয়োগের জন্য অনুমোদন প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে।
২০২১ সালের গ্রীষ্মে নিজের দর্শন নিয়ে গেটস বলেছেন, “আমরা অফিসে যেতে পারবো এবং রেস্টুরেন্ট ও বার খুলতে পারবো এবং বলতে পারবো এই সময়ের চেয়ে আমরা পুরোপুরি ভিন্ন অবস্থানে রয়েছি।”
সিএনএনকে গেটস বলেছেন, “আমরা পুরো দেশ, সব শহরকে স্কুলে ফেরাতে পারবো। আমি মনে করি এটি অর্জন করা সম্ভব এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষ্য।”
টিকা নিয়ে ভয়ঙ্কর কিছু তথ্যও তুলে ধরেছেন মাইক্রোসফট সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
“জরুরি অবস্থা এবং সংখ্যা অত্যন্ত ভয়ানক। আপনি জানেন, যদি আজকে সব টিকা দেওয়া হয়, আমাদের এক হাজার কোটির বেশি ডোজ লাগবে বিশ্বের বড় একটি অংশের জন্য।”
করোনাভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় বৈশ্বিক প্রচেষ্টায় সহযোগিতা করতে ৩৫ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ সহায়তা করারও অঙ্গীকার করেছে বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন।