ফেইসবুক জানিয়েছে, প্রাথমিক অবস্থাতেই নেটওয়ার্ক শনাক্ত করতে পেরেছে তারা। এর একটিতে একক ফেইসবুক অ্যাকাউন্টের অধীনে ২২টি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ছিলো। নেটওয়ার্কটি মেক্সিকো ও ভেনিজুয়েলাতে তৈরি হয়েছিল, এবং ইংরেজি ও স্প্যানিশ ভাষায় যুক্তরাষ্ট্রের চলতি ঘটনাবলী পোস্ট করছিলো।
অন্য আরেকটি নেটওয়ার্কে ১২টি ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট, ছয়টি পেইজ এবং ১১টি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এটি ইরানের সঙ্গে যুক্ত, এবং এর “প্রাথমিক মনোযোগ যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের” দিকে ছিলো।
ফেইসবুকের নিরাপত্তা নীতি প্রধান নাথানিয়েল গ্লেইশার বলেছেন, এ নেটওয়ার্ক দুটি থেকে “অনিশ্চয়তাকে পুঁজি করে অনাস্থা ও বিভক্তি তৈরির লক্ষ্য ছিল"। যদিও, তিনি যোগ করেন, আদতে এই চেষ্টা ছিল “ছোট এবং অকার্যকারী”।
“আমরা খুব কাছ থেকে নজর রাখছি সম্ভাব্য দৃশ্যপটের ব্যাপারে, যেখানে গোটা বিশ্ব জুড়ে বিষাক্ত ভূমিকায় কাল্পনিক দাবি ছড়িয়ে দেওয়া হতে পারে, এর মধ্যে রয়েছে নির্বাচনী কাঠামো আপস বা ভুল নির্বাচনী ফলাফল জানানো, ভোটার জনসমাগম কমানো বা ভোটের ফলাফলের উপর বিশ্বাস নষ্ট করা, বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গরাজ্যগুলোতে।” – বলেছেন গ্লেইশার।