শুক্রবার নতুন ওই ফিচারের ব্যাপারে জানিয়েছে গুগল। প্রত্যক্ষ ভোটদান বা ‘মেইল-ইন ব্যালট’ ফেরত সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যও সহজেই খুঁজে পাবেন মার্কিন গুগল ব্যবহরকারীরা।
এক ব্লগ পোস্টে সার্চ জায়ান্ট খ্যাত প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, “আর্লি ভোটিং লোকেশন” বা “ব্যালট ড্রপ বক্সেস নেয়ার মি” সার্চ করলেই দেখা যাবে এ সম্পর্কিত তথ্য।
ডেটার নির্ভরযোগ্যতা ঠিক রাখতে, নির্বাচন কর্মকর্তা, এবং নিরপেক্ষ ও অলাভজনক সংগঠন ‘ডেমোক্রেসি ওয়ার্কস’ এর এক য়ৌথ প্রকল্প থেকে নেওয়া তথ্য দেখাবে গুগল।
ভয়েস অ্যাস্টিস্ট্যান্টও নিকটবর্তী ভোটদান কেন্দ্রের বিস্তারিত জানাতে পারবে বলে জানিয়েছে গুগল। ব্যবহারকারীরা ভয়েস অ্যাসিস্টেন্টকে প্রশ্ন করেই এটি জেনে নিতে পারবেন।
অন্যদিকে, গুগল ম্যাপস শুধু ভোট কেন্দ্রই দেখাবে না, সেখানে যাওয়ার পথও বাতলে দেবে। এমনকি ভোটদানের সময়সূচীও গুগল ম্যাপস থেকেই জেনে নিতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।
নভেম্বরের ৩ তারিখে যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেনশিয়াল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রতিটি বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানই নিজ নিজ সেবায় পরিবর্তন এনেছে, বিভ্রান্তিকর তথ্য থেকে শুরু করে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ঠেকাতে নতুন অনেক নিয়ম যোগ করেছে।