বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, থার্মাল ক্যামেরা এবং রিয়েল-টাইম ভিডিও বিশ্লেষণের মাধ্যমে করোনাভাইরাসের উপসর্গ এবং মাস্ক শনাক্ত করবে নকিয়ার এই ব্যবস্থা।
ভারতের চেন্নাইয়ের একটি কারখানায় নতুন এই ব্যবস্থা ব্যবহার করছে ফিনিশ প্রতিষ্ঠানটি। ইতোমধ্যেই ওই কারখানায় দুই লাখের বেশি বার মানুষকে যাচাই করেছে এই ব্যবস্থা।
করোনাভাইরাস মহামারীতে ভারতীয় নীতিমালা অনুযায়ী বেশ কিছু দিন বন্ধ ছিলো নকিয়ার কারখানাটি। এক হাজারের বেশি কর্মী রয়েছে এই কারখানায়।
স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাটি যদি শনাক্ত করতে পারে কোনো ব্যক্তির শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বা তিনি মাস্ক পরেননি, তাহলে অপারেশন সেন্টারকে সতর্ক করা হবে বলে রয়টার্সকে জানিয়েছেন নকিয়ার অ্যানালিটিকস অ্যান্ড আইওটি প্রধান আমিত শাহ।
ভারতের গোপনতা নীতিমালা মানতে ব্যক্তির চেহারা পর্দায় ঘোলা করে দেখাবে নকিয়ার ব্যবস্থাটি।
শাহ বলেন, “নকিয়ার কারখানা এবং আরঅ্যান্ডডি সেন্টারে এটি চালু করা হচ্ছে।” উত্তর আমেরিকা, লাতিন আমেরিকা এবং এশিয়ার স্কুল ও সরকারি ভবনের পাশাপাশি অন্যান্য স্থানে এই ব্যবস্থা চালু করতেও আলোচনা অনেক দূর এগিয়েছে বলে তিনি জানান।