বিবিসি’র প্রতিবেদন বলছে, এ ঘটনায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে চীনের সামাজিক মাধ্যমগুলোতে। কিছু ব্যক্তি বলেছেন, “নিজেকে আড়ালে রাখার জন্য আর কোনো জায়গা বাকী রইলো না।”
অন্যদিকে আরেক দল বলছে, অন্যান্য অপরাধ দমাতে ড্রোনের সঙ্গে অস্ত্রও লাগানো উচিত।
চীনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন বলছে, ড্রোন অভিযান পুলিশকে গুইলিন শহরের পরিত্যাক্ত একটি ইট কারখানায় নিয়ে গিয়েছে। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে সন্দেহভাজনরা কিছু উপাদান আদান প্রদান করছে। এই উপাদানগুলো অবৈধ মাদক ছিল বলে পুলিশের দাবি।
ভিডিও ফুটেজটি নিকটবর্তী পুলিশ স্টেশনে লাইভ স্ট্রিম করা হচ্ছিল। পরবর্তীতে পুলিশ সেখানে উপস্থিত হয়ে সন্দেহভাজনদেরকে গ্রেপ্তার করেছে।
ভিডিও ফুটেজটি উন্মুক্ত হওয়ার পর চীনা সামাজিক মাধ্যম ওয়েইবোতে অসংখ্য মন্তব্য করেছেন লোকজন।
সন্দেহভাজনের জন্য কিছুটা সহানুভূতি দেখিয়েছেন অনেক গ্রাহক। আবার কেউ কেউ বলছেন, মাদক বিক্রেতাদেরকে হাতেনাতে ধরতে ড্রোন ব্যবহার করাই উচিত।