বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, নিজ দেশেই নিকেলের পুরো সরবরাহ চেইন বানাতে আগ্রহী ইন্দোনেশিয়া। বিশেষভাবে ব্যাটারির রাসায়নিক উপাদান জোগাড়, ব্যাটারি বানানো এবং সব শেষে বৈদ্যুতিক যানবাহন তৈরি।
নিজস্ব শিল্পে বিনিয়োগে সমর্থন দিতে প্রক্রিয়াজাত করা নয়, এমন নিকেল রপ্তানি বন্ধ রেখেছে ইন্দোনেশিয়া।
কোঅর্ডিনেটিং মিনিস্ট্রি ফর মেরিটাইম অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আওধিয়া কালাকে বলেছেন, সম্ভাব্য ভেনচার বিষয়ে সরকারের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগ করেছে টেসলা। তবে, প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য নিয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু বলেননি ওই কর্মকর্তা।
সোমবার এক বিবৃতিতে আওধিয়া বলেন, “এখনও এটি প্রাথমিক আলোচনা, বিস্তারিত কিছু হয়নি।”
বৈদ্যুতিক যানবাহনে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ইন্দোনেশিয়ায় অনেক সহায়তা রয়েছে উল্লেখ করে ওই কর্মকর্তা বলেন, “টেসলার সঙ্গে আমাদের আরও আলোচনা দরকার।”
বৈদ্যুতিক যানবাহন কার্বন নির্গমন কমাবে বলে ধারণা করা হলেও বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত বিভিন্ন সংগঠনের সক্রিয় কর্মীরা। বৈদ্যুতিক যানবাহনের যন্ত্রাংশ উৎপাদন এবং বাড়তি খননের কারণে পরিবেশের ক্ষতি হতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারা।