বিবিসি’র প্রতিবেদন বলছে, ৩১ জুলাই শেষ হওয়া প্রান্তিকে জুমের আয় ৩৫৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৬ কোটি ৩৫ লাখ মার্কিন ডলারে। বিশ্লেষকদের ধারণা ছিলো এই প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানের আয় হবে ৫০ কোটি পাঁচ লাখ ডলার।
গত বছর একই প্রান্তিকের চেয়ে এ বছর জুমের লাভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ কোটি ৬০ লাখ ডলারে। প্রতিষ্ঠানের গ্রাহক বেড়েছে ৪৫৮ শতাংশ।
করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বাসা থেকে কাজ করা কর্মীর সংখ্যা বাড়ার কারণে ভিডিও কনফারেন্সিং সেবাগুলো এখনও গুরুত্বপূর্ণ।
সোমবার রেকর্ড ৩২৫.১০ মার্কিন ডলারে উঠেছে জুমের শেয়ার মূল্য।
বিনামূল্যের সেবা ব্যবহারকারী গ্রাহকের পাশাপাশি মূল্য দিয়ে সেবা নেওয়া গ্রাহক এবং উচ্চ-বাজেটের বাণিজ্যিক গ্রাহকের কারণেই মূল সাফল্য এসেছে জুমের আয়ে।
জুম বলছে, চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে এই সেবার ‘বড় গ্রাহকদের’ সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে ৯৮৮টিতে দাঁড়িয়েছে। গত বছর যেসব প্রতিষ্ঠান থেকে জুম এক লাখ মার্কিন ডলারের বেশি আয় করেছে সেসব প্রতিষ্ঠানকেই বড় গ্রাহক বলছে জুম।
করোনাভাইরাস লকডাউনে জুমের পাশাপাশি প্রতিদ্বন্দ্বী সেবা সিসকো ওয়েবএক্স এবং মাইক্রোসফট টিমস-এর মতো ভিডিও কনফারেন্সিং প্ল্যাটফর্মগুলোরও ব্যবহার বেড়েছে কয়েকগুণ।