শুধু ড্রোন শনাক্তই নয়, এ সম্পর্কিত সম্ভাব্য ঝুঁকি হ্রাসেও প্রযুক্তি এবং প্রক্রিয়া পরীক্ষা করে দেখবে এফএএ। প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট এনগ্যাজেটের প্রতিবেদন বলছে, সংস্থাটির “এয়ারপোর্ট আনম্যানড এয়ারক্রাফট সিস্টেম ডিটেকশনের” অংশ হিসেবে পরীক্ষাগুলো করা হবে।
এ বছরে শেষ নাগাদ পরীক্ষা শুরু হয়ে যাবে এমনটাই আশা করছে এফএএ। প্রথম পরীক্ষা এফএএ-এর উইলিয়াম জে, হিউস টেকনিকাল সেন্টারে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির ওই স্থানের ঠিক পাশেই অবস্থিত ‘আটলান্টিক সিটি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট’।
অন্যান্য আগ্রহী প্রতিষ্ঠানকেও ৪৫ দিনের মধ্যে ড্রোন শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ জমা দিতে উৎসাহিত করেছে সংস্থাটি। এবারই প্রথম নয়, এর আগেও এ ধরনের প্রযুক্তি পরীক্ষা করেছে এফএএ। এমনকি ‘এফএএ রিঅথোরাইজেশন অ্যাক্ট অফ ২০১৮’ আসার আগেও ড্রোন শনাক্তকরণ প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করেছে সংস্থাটি।
এনগ্যাজেট মন্তব্য করেছে, নিরাপদ বিমানবন্দর কর্মকাণ্ডে যাতে বিঘ্ন না ঘটে তা নিশ্চিত করতেই কাজ করছে মার্কিন এ সংস্থাটি।