শনিবার এ খবর প্রথমে জানিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল। ওই প্রতিবেদনের ভাষ্য অনুযায়ী, কোয়ালকমের চিপ হুয়াওয়ের ৫জি ফোনে ব্যবহৃত হবে। এজন্যই তদবির করতে মাঠে নেমেছে প্রতিষ্ঠানটি।
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কারণে কোয়ালকমের আটশ’ কোটি ডলারের বাজার বিদেশি প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে চলে গেছে। এ ব্যাপারে এখনও কোনো মন্তব্য করেনি কোয়ালকম।
হুয়াওয়ের সঙ্গে গত মাসেই নিজেদের বিতণ্ডার ইতি টেনেছে কোয়ালকম। এখন আর্থিক চতুর্থ প্রান্তিকে কোয়ালকমকে একশ’ ৮০ কোটি ডলার দেবে হুয়াওয়ে।
শনিবার গণমাধ্যমে খবর এসেছে, আগামী মাস থেকে কিরিন চিপসেট বানানো বন্ধ করছে হুয়াওয়ে। বাণিজ্য প্রকাশনা কাইক্সিনের ভাষ্যে, চীনা প্রতিষ্ঠানটির এরকম পদক্ষেপ আসলে যুক্তরাষ্ট্রের চাপ প্রয়োগের প্রভাব।
চীনা প্রতিষ্ঠানটির কনজিউমার বিজনেস ইউনিট প্রধান রিচার্ড ইউ সম্প্রতি বলেছেন, “সেপ্টেম্বর ১৫ থেকে আমাদের ফ্ল্যাগশিপ কিরিন প্রসেসর তৈরি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আমাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চালিত চিপ আর প্রক্রিয়াজাত করা হবে না। এটি আমাদের জন্য অনেক বড় ধরনের একটি ক্ষতি।”
কাইক্সিন প্রতিবেদনে ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি হুয়াওয়ে।