প্রতিবেদনে বিবিসি বলছে, এই পদক্ষেপের কারণে ভুক্তভোগী অ্যাকাউন্টগুলো সার্চ ফলাফল, নোটিফিকেশন এবং গ্রাহকের টাইমলাইনে দেখা যাবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যম অ্যাকাউন্ট এবং “সরকারের মূল কর্মকর্তাদের” অ্যাকাউন্টেও লেবেল সেঁটে দেবে মাইক্রো ব্লগিং সাইটটি।
ভিডিও শেয়ারিং জায়ান্ট ইউটিউবসহ অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমের প্ল্যাটফর্ম ইতোমধ্যেই রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থার চ্যানেলগুলোতে লেবেল জুড়ে দিয়েছে।
সংবাদ সংস্থা “যেখানে আর্থিক সংস্থান, রাজনৈতিক চাপ বা উৎপাদন এবং বন্টন নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সম্পাদকীয় কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণ করে রাষ্ট্র,” এমন অ্যাকাউন্টগুলোতে লেবেল জুড়ে দেবে টুইটার।
লেবেল পড়বে এসব সংস্থার সম্পাদক এবং জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার অ্যাকাউন্টেও।
জনগণের তহবিলে প্রতিষ্ঠিত সংবাদ সংস্থা, যেখানে সম্পাদকীয় স্বাধীনতা রয়েছে সেখানে লেবেল দেবে না টুইটার। এর মধ্যে বিবিসি এবং মার্কিন নেটওয়ার্ক এনপিআরও থাকছে।
টুইটার বলছে, ইউএন সিকিউরিটি কাউন্সিলের পাঁচ স্থায়ী সদস্য চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্রদূত এবং নারী ও পুরুষ মুখপাত্রসহ সরকারের মূল কর্মকর্তাদের অ্যাকাউন্টেও লেবেল দেওয়া হবে।
“আমাদের লক্ষ্য জেষ্ঠ্য কর্মকর্তা এবং ব্যক্তি যারা বিদেশে জাতীর কণ্ঠস্বর হিসেবে কাজ করেন,” বলছে টুইটার।
রাজনীতিবিদদের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে লেবেল দেওয়া হবে না বলেও জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।