বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ৪৯ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলার বিনিয়োগে এই ডেটা সেন্টার বানানোর কথা বৃহস্পতিবার জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
নিরাপত্তা ঝুঁকির অভিযোগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের তোপের মুখে রয়েছে টিকটক। মার্কিন কার্যক্রম বিক্রির জন্য আলোচনা করছে মাইক্রোসফটের সঙ্গে।
ইতোমধ্যেই ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন বিক্রি না হলে ১৫ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই সেবা নিষিদ্ধ করবেন তিনি।
ব্লগ পোস্টে টিকটকের বৈশ্বিক প্রধান তথ্য নিরাপত্তা কর্মকর্তা রোল্যান্ড ক্লাউটিয়ার বলেন, আয়ারল্যান্ডের ডেটা সেন্টারটি শত শত মানুষের নতুন কর্মসংস্থান তৈরির পাশাপাশি লোডিংয়ের সময় কমাবে এবং ইউরোপীয় গ্রাহকের ডেটা নিরাপদে মজুদ করবে।
“এই ডেটা সেন্টার আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘমেয়াদী অঙ্গীকারেরই ইঙ্গিত দিচ্ছে এবং আমরা আশা করছি ডেটা সেন্টারটি ২০২২ সালের শুরুতেই খোলা হবে এবং কার্যকর হবে,” যোগ করেন ক্লাউটিয়ার।
ডেটা সেন্টারের জন্য ইউরোপের সবচেয়ে বড় কেন্দ্র আয়ারল্যান্ড। অ্যামাজন, ফেইসবুক এবং গুগলের মতো বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানেরও অনেক কার্যক্রম চলে এই দেশ থেকে।
সম্প্রতি প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্যের এক সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, টিকটকের প্রধান কার্যালয় লন্ডনে সরাতে পারে বাইটড্যান্স। সোমবার বাইটড্যান্সও বলেছে, টিকটকের প্রধান কার্যালয় দেশের বাইরে সরানোর কথা বিবেচনা করছে তারা।