প্রতিবেদনে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ১১ অগাস্ট থেকে দেশটিতে প্রবেশকারী ভ্রমণার্থীদেরকে এই ডিভাইস সরবরাহ করবে সিঙ্গাপুর। এর মধ্যে দেশটির নাগরিক এবং স্থায়ী বাসিন্দারাও থাকবেন।
নির্দিষ্ট কিছু দেশ থেকে সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করলে তারা বাড়িতেই কোয়ারেন্টিনে থাকতে পারবেন। অন্যদেরকে থাকতে হবে রাষ্ট্রীয় কোয়ারেন্টিন হোমে।
কোয়ারেন্টিনের সময় মানুষের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে ইলেকট্রনিক রিস্টব্যান্ডের মাধ্যমে একই ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে হং কং এবং দক্ষিণ কোরিয়া।
জিপিএস এবং ব্লুটুথ সিগনালের মাধ্যমে কাজ করে সিঙ্গাপুরের ইলেকট্রনিক ডিভাইসটি। ডিভাইটি চালু করার পর ব্যবহারকারী বাড়িতে পৌঁছানো পর এতে বিভিন্ন সময়ে নোটিফিকেশন দেবে কর্তৃপক্ষ। গ্রাহককে অবশ্যই এই নোটিফিকেশনগুলোর প্রাপ্তি স্বীকার করতে হবে।
ব্যবহারকারী বাড়ি থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে বা ডিভাইসটিতে কিছু পরিবর্তনের চেষ্টা করলেই কর্তৃপক্ষের কাছে সতর্কবার্তা চলে যাবে।
ডিভাইসটি দেখতে কেমন হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত না জানালেও বিবৃতিতে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কোনো ব্যক্তিগত ডেটা মজুদ করবে না এটি এবং এতে কণ্ঠ বা ভিডিও রেকর্ডিং ফাংশনও থাকবে না।
১২ বা তার কম বয়সী ভ্রমণার্ধীদের পরতে হবে না ডিভাইসটি।