রাষ্ট্রীয় ও স্থানীয় দশ হাজারেরও বেশি কর্মকর্তার মধ্যে ৫৩ শতাংশের ইমেইল সিস্টেমেরই ফিশিং আক্রমণ ঠেকানোর ক্ষমতা “প্রাথমিক বা মানদণ্ডের নিচে”, মাত্র ১৮.৬ শতাংশের রয়েছে “উন্নত” সুরক্ষা ব্যবস্থা। আর ৫.৪ শতাংশ ব্যক্তিগত ইমেইল ব্যবহার করছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে এনগ্যাজেট।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান এরিয়া ১-এর গবেষণার ওপর এ বিষয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালও।
গবেষণায় আরও উঠে এসেছে, মেইন, মিশিগান, মিসৌরি এবং নিউ হ্যাম্পশায়ার এক্সিম নামের এক সফটওয়্যারের ত্রুটিপূর্ণ সংস্করণ ব্যবহার করছে। এটি বিনামূল্যে ব্যবহার করা গেলেও নিরাপত্তা ঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে।
সাইবার থ্রেট অ্যালায়েন্স-এর জে. মাইকেল ড্যানিয়েল ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে বলেছেন, অর্থপূর্ণ মাত্রায় ডিজিটাল ভোটিং বিকৃতি করা “বেশ কঠিন হবে”। তবে, র্যানসমওয়্যার বা অন্যান্য ফিশিং আক্রমণের মুখে নির্বাচন কর্মকর্তাদের কাজ কঠিন হয়ে ওঠার শঙ্কা রয়েছে।
এনগ্যাজেটের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, এতে করে নির্বাচন কাঠামো নিরাপদ থাকলেও ফলাফলকে ঘিরে তৈরি হতে পারে সন্দেহ।