“আমি প্রেসিডেন্টের (ডনাল্ড ট্রাম্পের) সামনে এটি নিয়ে আসতে চাচ্ছি না, কিন্তু এটি নিয়ে আমরা ভাবছি।” – ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন পম্পেও। -- খবর রয়টার্সের।
মার্কিন আইন প্রণেতারা টিকটকের ব্যবহারকারী ডেটা সংগ্রহ ও সরক্ষণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেক আগেই। টিকটকের মালিক প্রতিষ্ঠান ‘বাইটড্যান্স’ বেইজিংভিত্তিক প্রতিষ্ঠান। চীনা এক আইন রয়েছে যাতে বলা হয়েছে সব প্রতিষ্ঠানকে “চীনা কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রিত গোয়েন্দা কর্মকাণ্ডে সমর্থন ও সহযোগিতা করতে হবে”। মূলত ওই আইন প্রশ্নে টিকটক নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রণেতারা।
টিকটক অ্যাপের মালিক প্রতিষ্ঠান চীনা হলেও চীনে টিকটক নেই। দেশটির জন্য আলাদা একটি সংস্করণ রয়েছে অ্যাপটির।
করোনাভাইরাস মহামারী, হংকং এবং বাণিজ্য যুদ্ধ ইত্যাদি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বিতণ্ডা বাড়ছে। অন্যদিকে, সম্প্রতি চীনের সঙ্গে সীমান্ত প্রশ্নে বিবাদে জড়িয়ে পড়েছে ভারত। এর পরপরই টিকটকসহ ৫৯টি চীনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে চীনের প্রতিবেশী দেশটি।
চীনের নতুন রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা আইনের মুখে হংকংয়ের বাজার ছাড়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে টিকটক-ও।