মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইবিএম সুপারকম্পিউটার সামিট এর আগে চারবার সুপারকম্পিউটারের ‘টপ৫০০’ তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছে। জাপানের ফুগাকু সুপারকম্পিউটার সামিটের চেয়ে প্রতি সেকেন্ডে ২.৮ গুণ বেশি গণনা করতে সক্ষম। -- খবর বিবিসি’র।
ফুগাকুর জয়ে সুপারকম্পিউটারের দৌড়ে প্রথমবারের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের ১১ বছরের আধিপত্য ভেঙ্গে শীর্ষস্থানে উঠেছে জাপান।
ইতোমধ্যেই সুপারকম্পিউটারটিকে করোনাভাইরাস মোকাবেলার কাজে লাগিয়েছে জাপান। অফিসে বিভাজন দেওয়া থাকলে বা পরিপূর্ণ ট্রেনের জানালা খোলা থাকলে ভাইরাস কতোটা ছড়ায় তা অনুকরণ করে দেখাবে ফুগাকু।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, সামনের বছর সুপারকম্পিউটারটি পুরোপুরি কার্যকর হলে করোনাভাইরাসের জন্য কার্যকর চিকিৎসা বের করতে অনুসন্ধানগুলোকে সহজ করে দেবে।
পুরো একটি কক্ষের সমান সুপারকম্পিউটারটি রয়েছে জাপানের কোবে শহরে। জাপানি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ফুজিৎসু এবং সরকারি রাইকেন ইনস্টিটিউট মিলে কম্পিউটারটি বানিয়েছে ছয় বছরে।
নতুন সুপারকম্পিউটারটির কার্যকরিতা ৪১৫.৫৩ পেটাফ্লপ, যা দ্বিতীয় স্থানে থাকা আইবিএম-এর সামিট সুপারকম্পিউটারের ২.৮ গুণ বেশি। সামিটের কার্যকরিতা ১৪৮.৬ পেটাফ্লপ।