‘এক্সপোজার নোটিফিকেশন’ নামের ওই সফটওয়্যার টুলটি আদতে কোনো অ্যাপ নয়। ‘বাই ডিফল্ট’ বন্ধ দেখা গেছে এটিকে। চালু করে নেওয়ার পর ব্যাকগ্রাউন্ডে অ্যাপ চলতে সাহায্য করবে টুলটি। -- খবর বিবিসি’র।
বর্তমানে যুক্তরাজ্যে কোনো কনট্যাক্ট-ট্রেসিং অ্যাপ নেই। আপডেটটি আসার পর অনেকেই ভুল করে একে অ্যাপ মনে করেছেন, আবার অনেকেই এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানতে চেয়েছেন।
“এটি নতুন কোনো অ্যাপ নয়, এটি বাড়তি উপাদান হিসেবে ফোনের অপারেটিং সিস্টেমে জুড়ে দেওয়া হয়েছে যাতে অনুমোদিত ডেভেলপাররা এমন অ্যাপ তৈরি করতে পারেন যা সংক্রমিতদের ব্যাপারে সতর্কবার্তা জানাতে পারবে”। - বলেছেন সারে ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার বিজ্ঞানের অধ্যাপক অ্যালান উডওয়ার্ড।
“শুধু গুগল এবং অ্যাপল অনুমোদিত অ্যাপই প্রতিষ্ঠানগুলোর অ্যাপ স্টোরে ঠাঁই পাবে, ওখানে এই সুযোগ ব্যবহারের চেষ্টা করা হবে”। - যোগ করেছেন উডওয়ার্ড।
আইফোনের সেটিংস অ্যাপের ‘প্রাইভেসি’ মেনু থেকে ‘হেলথ’ সাব-সেকশনে গেলেই চোখে পড়ছে টুলটি। আর অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল (সার্ভিস অ্যান্ড প্রেফারেন্স) সেকশনের সেটিংস মেনুতে মিলবে অপশনটি।
টুলটি ‘কোভিড সিম্পটম স্টাডি’ অ্যাপের সঙ্গে কাজ করে না বলে উল্লেখ করেছে বিবিসি।
এরই মধ্যে কনট্যাক্ট ট্রেসিং-অ্যাপ তৈরি করে তা যুক্তরাজ্যের আইল অফ ওয়াইট দ্বীপে পরীক্ষা করেছেন এনএইচএসের একটি গবেষক দল। ওই অ্যাপ ঠিকঠাক কাজ না করায় ফের অ্যাপল-গুগললের প্রযুক্তিতে ফেরার ঘেঞাষণা দিয়েছে ব্রিটিশ জনস্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস (এনএইচএস)