ডুয়াইট পাওয়ার্স নামের ওই বৃদ্ধের ওপর হামলা চালিয়েছেন তার ৩২ বছর বয়সী ছেলে টমাস স্কালি-পাওয়ার্স।
ছুরিকাঘাতের পর জানালা দিয়ে লাফ দিয়ে লং আইল্যান্ডের অ্যামিটিভিল গ্রামে গায়েব হন স্কালি-- খবর বিবিসি’র।
চ্যাটিংয়ে অংশ নেওয়া এক ব্যক্তি পুলিশকে বিষয়টি জানানোর এক ঘন্টা পর গ্রেপ্তার করা হয়েছে স্কালিকে। হামলার উদ্দেশ্য এখনও স্পষ্টভাবে জানানো হয়নি।
‘সেকেন্ড-ডিগ্রি মার্ডারে’র অভিযোগ আনা হয়েছে স্কালি-পাওয়ার্সের বিরুদ্ধে। যে হত্যা পূর্ব পরিকল্পিত নয় বা আঘাত করার সময় শুধু শারীরীক ক্ষতির উদ্যেশ্য ছিল,ই-লাইফ প্রাণহানী নয়, এমন ঘটনায় কেউ মারা গেলে তাকে মার্কিন আইনে সাধারণভাবে সেকেন্ড-ডিগ্রি মার্ডার বলে চিহ্নিত করা হয়। তবে অঙ্গরাজ্য ভেদে এই সংজ্ঞায় তারতম্য হয়ে থাকে।
সাফক কাউন্টি পুলিশ বিবৃতিতে বলেছে, ছোটখাট আঘাতের কারণে সন্দেহভাজনকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর বিস্তারিত আরও তথ্য জানানো হবে।
পুলিশ বলছে, বৃহস্পতিবার বিকালে তারা বিষয়টি জানতে পেরেছে। জুম মিটিংয়ের বেশ কিছু অংশগ্রহণকারী পাওয়ার্সকে পড়ে যেতে দেখেছেন। তবে, পাওয়ার্সের বাড়ি খুঁজে বের করতে কিছুটা সময় লেগেছে, কারণ অংশগ্রহণকারী কেউই জানতেন না পাওয়ার্স কোথায় থাকেন।
কিছু ব্যক্তি হয়তো হামলাটি দেখেছেন বলে প্রতিবেদনে রয়েছে। তবে, ঠিক কী ধরনের মিটিং চলছিলো তা জানা সম্ভব হয়নি।