কনট্যাক্ট-ট্রেসিং অ্যাপের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় নজরদারির বিষয় নিয়ে যে শঙ্কা তৈরি হয়েছে, বৃহস্পতিবার সে বিষয়ে আলোচনার সময় এমন মত দিয়েছেন হায়েন্দার্স।
করোনাভাইরাস সংক্রমণে লাগাম দিতে এখন কনট্যাক্ট-ট্রেসিং অ্যাপের দিকে ছুটছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। দ্বিতীয় দফায় মহামারী ছাড়াই বর্ডার এবং অর্থনীতি পুনরায় সচল করতে এই অ্যাপগুলো সহায়ক হবে বলে আশা করছে দেশগুলো-- খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
কনট্যাক্ট-ট্রেসিং অ্যাপগুলোর গোপনতা নিয়ে ইতোমধ্যেই সমালোচনা ও শঙ্কা তৈরি হয়েছে। ইউয়ের আইনপ্রণেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে হায়েন্দার্স বলেন, “অ্যাপগুলো বড় পরিসরে নজরদারির কাজে ব্যবহার করা যাবে না। গ্রাহকের কাছেই নিজ ডেটার নিয়ন্ত্রণ থাকবে।”
“অ্যাপগুলো শুধু সংকটের সময়ই ব্যবহার করা উচিত এবং কোনো মহামারী শেষ হলেই এটি বন্ধ করে দিতে হবে,” যোগ করেন হায়েন্দার্স।
করোনাভাইরাস ট্রেসিং অ্যাপের ব্যবহার স্বতঃপ্রবৃত্ত করতে নিজ সদস্য দেশগুলোর সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।