বাংলাদেশে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর শীর্ষ সংগঠনটির সভাপতি মো. শাহিদ-উল-মুনীর এ বিষয়ে গণমাধ্যমগুলোতে একটি লেখা পাঠিয়েছেন যেখানে এই অর্থ চেয়েছেন তিনি।
উল্লিখিত অর্থ তিনি চেয়েছেন তথ্যপ্রযুক্তি সংগঠনসহ প্রযুক্তি খাতে কর্মরতদের জন্য। এর মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর্মীদের ছয় মাসের জন্য আংশিক বেতন বাবদ ১৫৬০ কোটি এবং অফিস/শো-রুম/ওয়্যারহাউজ ভাড়া বাবদ ৩৭০ কোটিসহ মোট ১৯৩০ কোটি টাকার কথা বলেছেন মুনীর।
কম্পিউটার সমিতির পাশাপাশি বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস), ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডর্স অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (আইএসপিএবি), বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ কল সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্য) এবং ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)-এর কথা উল্লেখ রয়েছে ওই লেখায়। আইসিটি খাতে প্রায় ১০ লাখ লোক প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত বলে উল্লেখ করেছেন মুনীর।
এ পাশাপাশি, "তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে" অনুদানের পাশাপাশি সহজ শর্তে "পাঁচ বছর মেয়াদী দুই শতাংশ সুদে জামানতবিহীন” ঋণ দেওয়া প্রয়োজন বলেও মনে করছে কম্পিউটার সমিতি। এই ঋণ গ্রহণের এক বছর পর থেকে পরিশোধের পরিকল্পনা পেশ করেছেন বিসিএস সভাপতি। তবে তিনি এখানে অর্থের পরিমান উল্লেখ করেননি।
শুধু আইসিটি হার্ডওয়্যার থেকে বছরে এক হাজার ৫০০ কোটি টাকার রাজস্ব সরকারের কোষাগারে জমা করা হচ্ছে বলেও উল্লেখ করেছেন শাহিদ-উল-মুনীর।