হুয়াওয়ের বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগগুলো ছিলো, দুই দশক ধরে ছয়টি মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের বাণিজ্যিক গোপন তথ্য চুরির ষড়যন্ত্র, উত্তর কোরিয়ায় প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা নিয়ে মিথ্যা বলা এবং ২০০৯ সালে সরকার বিরোধী প্রচারণায় ইরানে বিক্ষোভকারীদের অনুসরণে সরকারকে সহায়তা করা-- খবর বার্তাসংস্থা রয়টার্সের।
এর আগে, ব্যাংক জালিয়াতি এবং স্কাইকম টেক নামের সন্দেহভাজন এক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা ব্যবহার করে অর্থ ও পণ্য ইরানে নিয়ে যাওয়ার মাধ্যমে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা ভাঙ্গায় মার্কিন সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। গত বছরই অভিযোগগুলোতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছিল হুয়াওয়ে।
ব্রুকলিনের জেলা আদালতে হুয়াওয়ের মার্কিন আইনজীবী টমাস গ্রিন প্রতিষ্ঠান ও এর তিন প্রতিষ্ঠানের পক্ষে নির্দোষ দাবি করেন। এর মধ্য হুয়াওয়ের মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান ফিউচারয়েই টেকনোলজিস-সহ তিন সহায়ক প্রতিষ্ঠানও রয়েছে।
এরই মধ্যে মূল মামলার সঙ্গে জড়িয়ে কানাডা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যার্পণের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন হুয়াওয়ের প্রধান আর্থ কর্মকর্তা মেং ওয়ানঝু। মেংয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ স্কাইকমের সঙ্গে তার সম্পর্ক বৈশ্বিক ব্যাংক এইচএসবিসি’র কাছে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এই অভিযোগেও নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন মেং।