মার্চেই ফোনটি আসতে পারে বলে গুজব উঠেছিল। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি বলছে ভিন্ন কথা। মঙ্গলবারের নিককেই এশিয়ান রিভিউয়ের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, এ মাসের শেষে সাশ্রয়ী দামের ওই ফোনের উৎপাদন কাজ শুরু হওয়া কথা ছিল। এদিকে, অ্যাপল জানিয়েছে চীনে তাদের উৎপাদন কাজ ব্যহত হচ্ছে। -- খবর প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট সিনেটের।
সোমবার অ্যাপল জানিয়েছে, করোনাভাইরাস প্রভাব ফেলেছে চীনা ক্রেতাদের চাহিদা ও চীনের অভ্যন্তরে অ্যাপলের উৎপাদন সক্ষমতায়। বিষয়টি কিন্তু প্রভাব ফেলছে প্রতিষ্ঠানটির প্রান্তিক মুনাফাতেও।
সবমিলিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, আদৌ মার্চে এসই২ দেখানো হবে কিনা সে বিষয়টি নিয়ে। অ্যাপল এখনও এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। অ্যাপল বিশ্লেষক মিং চি কুয়ো আইফোন এসই ২ প্রসঙ্গে বলেছিলেন, নতুন আইফোনটিতে আইফোন ১১-এর মতো তিন গিগাবাইট র্যাম, এ১৩ সিপিইউ, ৬৪ গিগাবাইট ও ১২৮ গিগাবাইট স্টোরেজ থাকবে। ৫.৪ ইঞ্চি আইফোন ৮-এর তুলনায় বড় মাপের রিয়ার ক্যামেরার দেখা মিলবে।
আইফোন ১১ সংস্করণের মতো প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে আইফোন এসই২-এ। ফোনটির মাদারবোর্ডে ১০ স্তরের পিসিবি (এসএলপি) ব্যবহার করা হবে বলে শোনা যাচ্ছে।
ধূসর, স্পেস গ্রে এবং লাল রংয়ে পাওয়া যাবে নতুন আইফোন। ফোনটির দাম ধরা হতে পারে ৩৯৯ ডলার। তবে, এর সবই এখনও কেবল অনুমান।