তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, স্টার্টআপ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠানটি দেশে টেকসই ‘স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম’ গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে। এর পাশাপাশি সরকারের রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়নের কাজকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে সরকারি মালিকানাধীন নতুন এ প্রতিষ্ঠানটি।
মূলত স্টার্টআপদের উদ্ভাবনী ধারণাকে সফল ব্যবসায় রূপান্তরিত করতে যে আর্থিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক সহযোগিতার প্রয়োজন পড়ে তা দেবে প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলার উদ্যোগও নেওয়া হয়েছিল ওই কথা মাথায় রেখেই। ১৯ অগাস্ট, ২০১৯ -এ মন্ত্রী পরিষদের নিয়মিত বৈঠকে কোম্পানিটির নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে কোম্পানিটির আইনগত বিষয়সমূহের খুঁটিনাটি যাচাই করে অনুমোদন দেয় আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ।
ওই ধারাবাহিকতা মেনেই সাম্প্রতিক চূড়ান্ত অনুমোদনটি দিয়েছে মন্ত্রীসভা।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, এমপি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের জ্যেষ্ঠ্ সচিব এন এম জিয়াউল আলম স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড কোম্পানি গঠনের আইনের খসড়াটি মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করেন।
এরই মধ্যে স্টার্টআপ বাংলাদেশ আইডিয়া প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ১২৬টি স্টার্টআপকে অনুদান দেওয়া হয়েছে। আগামীতে সরকারি মালিকানাধীন প্রথম ভেঞ্চার ক্যাপিটাল কোম্পানি হিসেবে স্টার্টআপ মূল্যায়ন করা এবং প্রাথমিক পর্যায়ে সর্বোচ্চ এক কোটি এবং উন্নয়ন পর্যায়ে পাঁচ কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে পারবে প্রতিষ্ঠানটি।