এই প্রকল্পে যে ড্রোন ব্যবহার করা হবে তার নাম দেওয়া হয়েছে বিনাশ। ২০ তলা ভবনের সমান উচ্চতায় উড়তে পারবে এই ড্রোন। গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএস রয়েছে এতে।
উচ্চ প্রযুক্তির এই ড্রোন উন্মোচনকালে কেএমসি’র ডেপুটি মেয়র অতিন ঘোষ বলেন, “ড্রোনটি ভবন এবং অন্যান্য জায়গা যেখানে আমরা পৌঁছাতে পারি না সেগুলোর ছবি তুলবে।”
ড্রোনটিতে একটি রোবোটিক বাহুও রাখা হয়েছে। এই বাহু দিয়ে পানি এবং মাটি থেকে নমুনা সংগ্রহ করবে ড্রোনটি।
“নমুনা পরীক্ষা করে আমরা যদি বুঝতে পারি এই জায়গাগুলো মশার জন্মস্থান, তবে কীটনাশক স্প্রে ব্যবহার করে মশা নিধন করা হবে,” বলেন ঘোষ।
ড্রোনের সঙ্গে কীটনাশক মজুদের জন্য একটি কনটেইনার রাখা হয়েছে। এ ছাড়াও একটি হুটার বা মাইক রয়েছে এতে যা কীটনাশক স্প্রে করার সময় বেজে উঠবে।
এবছর ডেঙ্গু এবং চিকুনগুনিয়ার মতো মশাবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন শহরটির বহু বাসিন্দা।