নাসা’র জেড-২ প্রোটোটাইপ স্পেসস্যুটের ওপর ভিত্তি করে এমএস১ নামের এই স্যুট বানিয়েছেন রোড আইল্যান্ড স্কুল অফ ডিজাইন-এর মাইকেল লাই। ২০১৪ সালে উন্মোচন করা হয় এই স্পেসস্যুটটি। মঙ্গল গ্রহের ভূমিতে নভোচারীদের হাঁটার জন্য নকশা করা হয়েছে এটি-- খবর ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিররের।
জেড-২ স্পেসস্যুটের ওজন ছিলো ৬৫ কেজি। নতুন এমএস১ স্যুটের ওজন মাত্র ২৩ কেজি। মঙ্গলের মধ্যাকর্ষণ বলে জেড-২ স্পেসস্যুটের ওজন হতো ২৩ কেজির কাছাকাছি। ফলে মঙ্গল গ্রহে নতুন এমএস১ স্যুটের ওজন হবে আরও কম।
ছবি- আইসল্যান্ড স্পেস এজেন্সি
গ্রিমসভখট অগ্নেয়গিরির কঠিন আবহাওয়া এবং অস্থিতিশীল ভূখণ্ড স্যুটটি পরীক্ষার জন্য বেশ উপযোগী। মঙ্গল গ্রহের মেরু অঞ্চলের অবস্থা অনেকটাই এরকম।
ছবি- আইসল্যান্ড স্পেস এজেন্সি
ছবি- আইসল্যান্ড স্পেস এজেন্সি
এই অভিযানে গবেষকদের সংগ্রহ করা ডেটা দিয়ে ভবিষ্যতের বসতি এবং স্পেসস্যুট বানানো হবে। এগুলো দিয়ে ভূপৃষ্ঠে নভোচারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।